কোষ ও এর গঠন নোট । Cell Structure

Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated

কোষ বা Cell (সেল) নামকরণঃ

Robert Hooke (1635-1703) ১৯৬৫ সালে রয়েল সোসাইটি অব লন্ডন এর যন্ত্রপাতির রক্ষক নিযুক্ত হয়েই ভাবলেন আগামী সাপ্তাহিক সভায় উপস্থিত বিজ্ঞ বিজ্ঞানীদের সামনে একটা ভালো কিছু উপস্থাপন করতে হবে। তিনি ভাবলেন অণুবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে একটা কিছু করা যায় কিনা। তিনি দেখলেন,

 কাঠের ছিপি (cork) দেখতে নিরেট (solid) অথচ পানিতে ভাসে, এর কারণ কী? 

তিনি ছিপির একটি পাতলা সেকশন করে অণুবীক্ষণ যন্ত্রে পর্যবেক্ষণ করলেন। তিনি সেখানে মৌমাছির চাকের ন্যায় অসংখা ছোট ছোট কুঠুরী বা প্রকোষ্ঠ (little boxes) দেখতে গেলেন। তখন তাঁর মনে পড়লো আশ্রমে সন্ন্যাসীদের বা পাদ্রিদের থাকার জন্য এমন ছোট ছোট Cell (প্রকোষ্ঠ) তিনি দেখেছেন। এ থেকেই ছিপির little box গুলৌকে তিনি নাম দেন Cell বা প্রকোষ্ঠ। ল্যাটিন Cellula থেকে Cell শব্দের উৎপত্তি যার অর্থ ক্ষুদ্র প্রকোষ্ঠ বা কুঠুরী। তিনি তাঁর পর্যবেক্ষণ Micrographia গ্রন্থে প্রকাশ করেন। জেলখানায় কয়েদিদের জন্য নির্মিত ছোট ছোট প্রকোষ্ঠকেও সেল বলা হয়। অধিকাংশ কোষই আণুবীক্ষণিক, খালি চোখে দেখা যায় না। তবে এর কিছুটা ব্যতিক্রমও লক্ষ করা যায়। পাখির ডিম একটিমাত্র কোষ দিয়ে গঠিত। হাঁস-মুরগির ডিম খালি চোখেই দেখা যায়। উটপাখির ডিম সবচেয়ে বড় কোষ (17cm×12.5 cm)। তুলা বা পাটের আঁশ, তালগাছের আঁশ বেশ লম্বা, খালি চোখে দেখা যায়। মানুষের নিউরন কোষ প্রায় 1.37 মিটার লম্বা। Cell-এর বাংলা প্রতিশব্দ করা হয়েছে কোষ বা জীবকোষ। রবার্ট হুক প্রকৃতপক্ষে মৃত কোষ তথ্য কেবল প্রকোষ্ঠই দেখেছিলেন। পরে ডাচ বিজ্ঞানী অ্যান্টনি ভ্যান লিউয়েনহুক প্রথম ১৯৭৪ সালে কোর প্রাচীর ছাড়াও ভেতবে পূর্ণাঙ্গ কোষীয় দ্রব্যসহ জীবিত কোষ পর্যবেক্ষণ করেন। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বিজ্ঞানী কোমের মোড়ল্প সংজ্ঞা প্রদান করেছেন।

Jeaw Brachet (1961) এয় মতেঃ কোষ হলো জীবের গঠনগত মৌলিক একক।

Lorwy and Stekavitz (1963) মতেঃ কোষ হলো জৈবিক ক্রিয়াকলাপের একক যা একটি অর্থভেনা বিচি দ্বারা পরিবেষ্টিত থাকে এবং যা অন্য কোনো সজীব মাধ্যম হাড়াই আত্ম-প্রজননে সক্ষম।

C. P. Hickman (1970) -এর মতেঃ কোষ হলো জৈবিক গঠন ও কার্যের একক এবং এটিই ন্যূনতম জৈবিক একক যা নিজের নিয়ন্ত্রণ ও প্রজননে সক্ষম।'

De Roberties (1979) এর মতেঃ কোষ হলো জীবের মৌলিক গঠনগত ও কার্যগত একক।

প্রথম কোষের সৃষ্টি

১৮৮০ দশক থেকেই প্রতিষ্ঠিত হয় যে পূর্ব থেকে বিরাজমান কোষ থেকেই নতুন কোষের সৃষ্টি (Cells come from pre-exsisting cells)। কিন্তু বহুপূর্বে পৃথিবীতে কোনো কোষই ছিল না, তাহলে Pre-existing cell এলো কোথা হাতা প্রথম।

★ কোষ কীভাবে সৃষ্টি হয়েছিল?

Alexander Oparin dt 18.5. Haldane (1920) বলেন যে আদিকালের বায়ুমণ্ডলে মিথেন (CH4), আমোনিয়া (NH), বাইড্রোজেন (H.) এবং পানি (জলীয় বাষ্প, H₂O) ছিল কিন্তু মুক্ত O2 , ছিল না। এসব গ্যাসসমূহের পরস্পর ঘর্ষণের ফলে কোনো জৈব অণু সৃষ্টি হয়েছে। Stanley Miller করেন Harold Urey (1953) গবেষণাগারে উপরিউক্ত গ্যাসসমূহ একত্রে করে ইলেক্ট্রিক প্রবাহ প্রদান
করেন যার ফলে অ্যামিনো অ্যাসিড সৃষ্টি হয়েছিল।

অনেকেই মনে করেন আদি জীবন সম্ভবত সরল RNA ছিল, যা থেকে পবে প্রোটিন তৈরি হয়েছিল। এই ধারণা RNA-World হাইপোথেসিস নামে পরিচিত।

বিষয়টি দাঁড়ায় নিম্নরূপ।


(i) প্রথম কোষ অবশ্যই অড় উপাদান থেকে সৃষ্টি হয়েছিল।

ii) লাইটেনিং-এর ফলে বায়ুমন্ডলে বিরাজমান CH, NH,, H₂O ও H₂ থেকে অ্যামিনো অ্যাসিড সৃষ্টি হয়েছিল।

(iii) গভীর সমুদ্রে কার্বন যৌগ ও পলিমার সৃষ্টি হয়েছিল।

পোষক বোয়

(iv) পরবর্তীতে ফসফোলিপিড বাইলেয়ার তৈরি হয়েছিল।

(v) RNA-এর মাধ্যমে বংশগতির ধারা প্রবাহ শুরু হয়েছিল।

(vi) আদি কোষের DNA পরবর্তীতে কোষঝিল্লি দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়ে প্রকৃত নিউক্লিয়াসে পরিণত হয়েছিল।

এছাড়া বর্তমানে বিরাজমান লক্ষ লক্ষ প্রজাতির কোটি কোটি জীব

সরল এককোষী থেকে জটিল বহুকোষী একই জেনেটিক কোডন (৬৪ জেনেটিক কোডন) বহন করে। এ থেকেই প্রমাণিত হয় যে সকল জীবের আদি উৎস প্রথম সৃষ্ট সেই আদি কোষ (আদি কোষ থেকে সৃষ্টি হয় প্রকৃত কোষ, সেই প্রকৃত কোষে একটি বায়বীয় ব্যাকটেরিয়া ঢুকে পড়ে যা পরে মাইটোকন্ড্রিয়নে পরিণত হয় এবং সৃষ্টি হয় প্রকৃত প্রাণী কোষ সেই প্রাণী কোষে ঢুকে পড়ে ফটোসিনথেটিক ব‍্যাকটেরিয়াম যা পরে ক্লোরোপ্লাস্টে পরিণত হয় এবং সৃষ্টি হয় উদ্ভিদ কোষ। নিউক্লিয়াস বিশিষ্ট একটি পোষক কোষে বায়বীয় ও ফটোসিনথেটিক ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে টিকে থাকার প্রক্রিয়াকে বলা হয় এন্ডোসিমবায়োসিস।

কোষের বৈশিষ্ট্য (Chararserstics of Cell)

১। জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় সকল গাঠনিক ও আলবির উপাদান কোষে থাকে।

২। প্রায়োজনীয় কাঁচামাল দেজরে গ্রহণ করতে পারে।

৩। কাঁয়ামাল ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় শক্তি সংগ্রহ করতে পারে এবং নিজের প্রয়োজনীয় অণুগুলোকে সংশ্লেষ করতে পারে।

৪। সুনিয়ন্ত্রিতভাবে বেড়ে উঠতে পারে।

৫। চারপাশের যেকোনো উত্তেজনার প্রতি সাড়া দিতে পারে।

৬। একটি Homeostati অবস্থা (অর্থাৎ পরিবেশের অবস্থার তারতম্যের মাঝেও অভ্যন্তরীণ স্থিতি অবস্থা) বজায় রাখতে পারে।

৭। কাল পরিক্রমায় অভিযোজিত হতে পারে।

প্রতিটি জীবদেহ এক (একভোগী জীব) বা একাধিক (বহুকোষী জীব) কোম দিয়ে গঠিত হয় অর্থাৎ কোষই জীবদেহের গঠন একক। আবার কোষের ভেতরই জীবের জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় জৈবিক কার্যকলাপ সম্পন্ন হয়। অর্থাৎ জীবদেহের গঠন ও কাজের একককে কোষ বলে।




কোষীয় অঙ্গাণু (Cell organelles)

কোষের সাইটোপ্লাজমে বিদ্যমান জীবন্ত, কার্যসম্পাদনকারী ও কোষের জীবনবারদের জন্য অপরিহার্য ক্ষুদ্রাঙ্গসমূহকে কোষীয় অঙ্গাণু বলে। যেমনঃ মাইটোকন্ড্রিয়া, এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম, রাইবোসোম ইত্যাদি। অঙ্গাণু অর্থ ক্ষুদ্র অঙ্গ (orgamelles)



কোষবিদ্যা (Cytology): জীববিদ্যার যে শাখায় কোষ সম্পর্কে আলোচনা করা হয় অর্থাৎ কোষের প্রকার, অঙ্গাণুর ভৌত ও রাসায়নিক গঠন, কোষের বিভাজন, বিকাশ, জৈবিক কার্যাবলি, বৃদ্ধি ইত্যাদি সম্পর্কে আলোচনা করা হয় তাকে কোষবিদ্যা বা সাইটোলজি (Cytology) বলে। সাইটোলজি শব্দটি দুটি গ্রিক শব্দের Kytos (cell, ফাঁপা) এবং logos ( discourse, আলোচনা) সমন্বয়ে গঠিত। Robert Hooke (1635-1703) কে কোষবিদ্যার জনক বলা হয়। তবে আধুনিক কোষবিদ্যার জনক হলো Carl P. Swanson (1911-1996)

কোষতত্ত্ব (Cell Theory): কোষ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানার পর ১৮৩৮-১৮৩৯ সালে জার্মান
উদ্ভিদ বিজ্ঞানী স্লাইডেন (Mania Jalbe Schleiden) ও প্রাণিবিজ্ঞানী থিওডোর সোয়ান (Theodor Schwan) এবং পরে ১৮৫৫ সালে
ভারচু (Rodolt Virchowo) 'কোষতত্ত্ব' প্রদান করেন, যাতে বলা হয়-

১. কোষ হলো জীবন্তু সত্ত্বায় গাঠনিক, শারীরবৃত্তীয় ও সাংগঠনিক একক।

২. কোষ হল্যে জীবনের মৌলিক একক।

৩. কোষ বংশগতির একক।

৪. সর্বপ্রকার জীবই এক বা একাধিক কোষ দ্বারা গঠিত এবং পূর্বসূষ্ট কোষ থেকেই নতুন কোষের সৃষ্টি হয়।


ইতোপূর্বে আমরা জেনেছি যে, জীবদেহ এক বা অসংখ্য কোষ দ্বারা গঠিত এবং দেহের সকল কোষের কার্যাবলিং সমন্বিত রূপই হলো জীবের কাজ। এজন্য জীবকোষকে জীবদেহের গঠন ও কার্যাবলির একক বলা হয় জীবকোষের মৌলিং উপাদান ও গঠন অভিন্ন হলেও উদ্ভিদ্য ব্যাংকোরের মধ্যে হেমান গঠনগত পার্থক্য রয়েছে তেমনি একই দেহের বিভিন্ন অঙ্গের কোষের মধ্যেও আকার, আকৃতি, গঠন ও কাজের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। কোষ জীবদেহের গাঠনিক একক। প্রাই এমন একটি একক যা প্রোটোপ্লাজম নামক জীবন্ত বস্তু দিয়ে গঠিত। অনুকূল পরিবেশে স্বাধীনভাবে টিকে থাকে ও বংশবৃদ্ধি করে।

লোয়ি ও সিকেডিজ (১৯৬৯)-এর মতেঃ

কোষ একটি বৈষম্যভেদ্য ঝিল্লি যারা সীমাবদ্ধ জীব কার্যকলাপের একক, য অন্য কোনো সঞ্জীর মাধ্যম ছাড়াই আত্ম-প্রজননে সক্ষম।

এ কারণে ভাইরাস কোষের অন্তর্ভুক্ত নয়। কোষের ভেতরে প্রতি মুহূর্তে হাজার হাজার বিক্রিয়া ঘটে যা উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহকে কর্মক্ষম রাখে। এ ধরনের বিক্রিয়াকে সম্মিলিতভাবে জীবের বিপাক (metabainm) বলে।

কোষের প্রকারভেদ (Kinds of Cell)

১) শারীরবৃত্তীয় কাজের ভিওিতে কোষ দুই প্রকারঃ

(ক) দেহকোষ (Somatic Cell): জীবদেহের অঙ্গ ও অঙ্গতন্ত্র গঠনকারী কোষকে দেহকোষ বলে। উচ্চ শ্রেণির জীবের দেহকোষে সাধারণত ডিপ্লয়েড সংখ্যক ক্রোমোসোম থাকে। মূল, কাণ্ড ও পাতার কোষ, স্নায়ু কোষ, রক্তকণিকা ইত্যাদি দেহবাসের উদাহরণ।

খ) জনন কোষ বা গ্যামিটঃ যৌন প্রজননের জন্য ডিপ্লয়েড জীবের জননাঙ্গে মায়োসিস প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন হ্যাপ্লয়েড কোষকে জননকোষ বলে। শুক্রাণু ডিম্বাণুর জনন কোষের উদাহরণ। জননকোষ বা
গ্যামিট সর্বদাই হ্যাপ্লয়েড।


নিউক্লিয়াসের গঠনের উপর ভিত্তি করে কোষকে দু'ভাগে ভাগ করা যায়, যথা-

(ক ) আদি কেন্দ্রিক বা প্রাকেন্দ্রিক কোষ বা আদিকোষ (প্রক্যারিওটিক সেল): যে কোষে কোনো আবরণীষ্টত নিউক্লিয়াস, এমনকি আবরণীবেষ্টিত অন্যকোনো অঙ্গাণুও থাকে না তা হলো আদি কোষ। আদি কোষে নন-হিস্টোন প্রোটিনযুক্ত একটি মাত্র বৃত্তাকার DNA থাকে যা সাইটোপ্লাজমে মুক্তভাবে অবস্থান করে।

আদিকোষে বৃত্তাকার DNA, যা মুক্তভাবে ছড়ানো থাকে, তাকে নিউক্লিঅয়েড (Nucleoid) বুলে। এদের রাইবোসোম 70S । আদি কোষ দ্বি-ভাজন বা অ্যামাইটোসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হয় আদি কোষ দ্বারা গঠিত জীব হলো আদিকোষী জীব।

(Prokaryotes) উদাহরণঃ

মাইকোপ্লাজমা, ব্যাকটেরিয়া (Escherichia coli ও সায়ানোব্যাকটেরিয়া (BGA - Blue Green Algae)। মনেরা রাজ্যের সব জীবই আদিকোষী। গ্রিক Probefore, এবং karyon nut. nucleus অর্থাৎ নিউক্লিয়াস সংগঠনের আগের অবস্থা। আদিকোষে অবাত শ্বসন ঘটে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে শোষণ পদ্ধতিতে পুষ্টি ঘটে। কতক ক্ষেত্রে সালোকসংশ্লেষণ ঘটে।

(খ) প্রকৃত কেন্দ্রিক বা সুকেন্দ্রিক কোষ বা প্রকৃত কোষ (Eukaryotic Cell)

যে কোষে আবরণীবেষ্টিত নিউক্লিয়াস থাকে তা হলো প্রকৃত কোষ প্রকৃত কোষে নিউক্লিয়াস ছাড়াও আবরণীবেষ্টিত অন্যান্য অঙ্গাণু (যেমন- মাইটোকন্ড্রিয়া, ক্লোরোপ্লাস্ট, গলগিবস্তু, লাইসোসোম প্রভৃতি) থাকে। দুই জ্বরবিশিষ্ট একটি আবরণী (নিউক্লিয়ার এনভেলগ) দ্বারা পরিবেষ্টিত অবস্থায় নিউক্লিয়োপ্লাজম, নিউক্লিয়োলাস এবং একাধিক ক্রোমোসোম নিয়ে নিউক্লিয়াস গঠিত। প্রকৃত কোষের ক্রোমোসোম লম্বা (বৃত্তাকার নয়), দুই প্রান্তবিশিষ্ট এবং DNA ও হিস্টোন-প্রোটিন সমন্বয়ে গঠিত। এদের রাইবোসোম SOS, DNA সূত্রাকার এবং একাধিক ক্রোমোসোমে অবস্থিত। কোষ বিভাজন মাইটোসিস ও মায়োসিস প্রকৃতির। Eukaryotic শব্দটি গ্রিক শব্দ থেকে নেয়া হয়েছে, যার অর্থ গ্রিক এম good, এবং kuryon nucleus অর্থাৎ সুগঠিত নিউক্লিয়াসযুক্ত কোষ। জড় কোষপ্রাচীর বিশিষ্ট প্রকৃত কোষই প্রকৃত উদ্ভিদকোষ। শৈবাল, ছত্রাক, ব্রায়োফাইটস, টেরিডোফাইটস, খ্রিমনোস্পার্মস এবং অ্যানজিওস্পার্মস ইত্যাদি সব উদ্ভিদই প্রকৃত কোষ দিয়ে গঠিত এবং সকল প্রাণিকোষ প্রকৃত কোষ প্রকৃত কোষ দ্বারা গঠিত

জীব হলো প্রকৃতকোষী জীব (Eukaryotes) প্রকৃত কোষে সবাত শ্বসন ঘটে। শোষণ, আতিকরণ ও সালোকসংশ্লেষণ পদ্ধতিতে পুষ্টি ঘটে।

Getting Info...

Post a Comment

Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.